Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কৃত্তিম প্রজনন কেন্দ্র

বাংলাদেশ একটি বৈচিত্র ময় দেশ। একদিখে রয়েছে নদী নালা খাল বিল হাওড় সাগর অন্যদিকে রয়েছে পাহাড় পর্বত । বিভিন্ন ধরনের গাছ পালা শস্য ফলাদি বনজী ঔষধী গাছপালা রয়েছে। প্রাণীর দিখথেকেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পশু পাখি হাস মুরগি । এই জাত গুলো ধরে রাখা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব । অন্যদিখে জীবনের তাগিদে উন্নততর জীবন ব্যবস্থার জন্য পশু পাখি সহ সব কিছুরই একটা উন্নততর অবস্থার দরকার । যেমন শস্যক্ষেত্রে একটি আধুনিক ছোয়া লেগেছে সে ক্ষেত্রে পশু পাখির উন্নত জাতের জন্য কাছ করে যাচ্ছে। এই উন্নততর প্রাণী সম্পদের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে ১নং কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নে অবস্থিত পশু সম্পদ বিভাগ ।

প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ পর্যন্ত পশু সম্পদ উন্ননের  কাজটি করে যাচ্ছে।

আর এ দায়িত্বে রয়েছে

 
ডা: মো: 

 

যোগাগোগ:

 

জিনারী ইউনিয়নে কৃত্রিম প্রজননের উদ্দ্যেশ্যঃ

১. কম সময়ে গরুর জাত উন্নত করা।

২. অধিক কর্মসংস্থানের সুবিধা।

৩. দুধ ও মাংসের ঘাটতি পুরন করা।

৪. আমিষ খাদ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করা।

কৃত্রিম প্রজননের সুবিধাঃ

১. একটি ষাঁড় থেকে প্রতিবারের সংগৃহিত বীর্য প্রক্রিয়াজাত করে ৩০০-৪০০টি গাভীকে প্রজনন করা যায়।

২. গাভীর গর্ভধারনের হার বৃদ্ধি পায়।

৩. ভিন্ন ভিন্ন জাত বা প্রজাতির মধ্যে প্রজনন করে উন্নত জাত তৈরী করা যায়।

৪. বেশি ষাঁড় পোষার দরকার হয়না,ফলে ব্যয় হ্রাস পায়।

৫. উন্নত জাতের ষাঁড়ের বীর্য ব্যবহার করে ভাল জাতের গরু পাওয়া যায়।

কৃত্রিম প্রজননের অসুবিধাঃ

১. গরম গাভী সনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে।

২. দক্ষ লোক দরকার হয়।

৩. সূক্ষ্ম ভাবে গরমের সময় নির্ণয় করতে হয়।

৪.ঠিকমত ষাঁড়ের বীর্য বাছাই নাহলে কৃত্রিম প্রজননের উদেশ্য ব্যহত হয়।

 প্রজননে গাভীর উপযুক্ত বয়সঃ

১. দেশী জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ২-২.৫ বছর বয়সে।

২. উন্নত সংকর জাতের বকনা প্রথম প্রজননের উপযুক্ত হয় ১.৫-২ বছর বয়সে।

গাভী গরম হওয়া বা ঋতুকালের লক্ষণঃ

১.গাভীর অস্থিরতা বাড়ে এবং গাভী ঘন ঘন ডাকে।

২. ঘন ঘন প্রস্রাব করে এব গাভীর দুধ কমে যায়।

পশু গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণঃ

১. ঋতু চক্র বন্ধ হয়ে যায়।

২. গাভী আর ডাকে আসে না বা গরম হয়না।